অনেকেই জানেন না যে আমাদের দেশের কিছু এলাকা বিশ্বের বিখ্যাত পর্যটন গন্তব্যের মতই সুন্দর। যদিও প্রতিনিয়ত আমরা জানি পুরনো রাজকীয় স্থাপত্যের কথা, কিন্তু চাঁদিপুরের সমুদ্রতটের ভালো দিকগুলি এখনও অনেকের কাছে অজানা। এটা যে শুধু কাশ্মীরের সৌন্দর্যই মেলে ধরে তা নয়, বরং এটির নির্জনতা আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও মন কাড়ে।
একরকম ভাবে পঞ্চাশ বছর ধরে এই সীমান্ত এলাকা বেশির্ভাগ সময় পর্যটকদের চোখের আড়ালেই থেকে গেল। একটি আলাদা পৃথিবী, যেখানে স্বপ্নের মেলবন্ধন ঘটাতে একটা শান্ত পরিবেশের খোঁজে বেড়িয়ে পড়া একদম হাতের মুঠোয়। কিন্তু এই অঞ্চলগুলি ঘুরতে গিয়ে, এক নতুন ভ্রমন ভাবনা তৈরি করে। কিন্তু এমন আরও এক টুকরা স্বর্গ যেখানে আপনার ছোট্ট ছুটি হতে পারে আজীবনের স্মৃতি…
দেশের অন্তর্জ্ঞানে হারিয়ে থাকা এই সূক্ষ্ম ক্ষুদ্র স্থানগুলোতে একবার যাওয়া মানেই সেখানে নীরবতা আর প্রাকৃতিক আশ্চর্য্যের আলিঙ্গন। এই অঞ্চলে গেলে যেন এক মানসিক বিশ্রামতীর আশ্রয়ে পাওয়া যায়। প্রকৃতির এই নিঃশব্দ ব্যাপকতা জীবনের সন্ধান দেয় নতুন মোটে। তবুও, যেটা আপনি শোনেননি তা এখানেই শেষ নয়…
শুধু মনোমুগ্ধকর প্রকৃতি নয়, বরং ভ্রমণে কোনো মৃৎকারিগণক বিচার করার শুধু সাহসিকতা না জগতের বিভিন্ন ক্যুইজিনের ঝলকও উপলব্ধি করা যায়। অতীব অদ্ভুত এবং পরিপূর্ণ বাট리스্মৃতি সেখানে যা আপনাকে বারবার টানবে। এখনও বুঝতে পারবেন না চমকের শুরু তাহলে কী? তাহলে চালিয়ে যান পড়া!